বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বধীনতা

- সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী | - | NCTB BOOK
1.9k
1.9k

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করার পর ৩রা মার্চ শুনা যায় ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন। ইয়াহিয়া খান ১ লা মার্চ পূর্ব ঘোষিত অধিবেশন অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত করেন। প্রতিবাদে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সকল সরকারি কার্যক্রম প্রায় অঞ্চল হয়ে পড়ে। হরতাল চলাকালে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গুলিতে বহুলোক হতাহত হয় ফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন ৩রা মার্চ, ১৯৭১। এমন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বিশাল এক জনসভায় ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এ ভাষণে তিনি স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সকল বাঙালিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণে আহ্বান জানান।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

শেখ মুজিবুর রহমান
জেনারেল আতাউল গণি ওসমানি
তাজউদ্দিন আহমেদ
ক্যাপটেন মনসুর আলী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
কর্নেল শফিউল্লাহ
জেনারেল এম. এ. জি ওসমানী
মেজর জিয়াউর রহমান
বঙ্গবন্ধু শে মুজিবির রহমান
মাওলানা ভাষানী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দীন আহমেদ
কর্নেল (অব) এম. এ .জি ওসমানী
মেজর খালেদ মোশারফ
গ্রূপ ক্যাপ্টেন এ.কে খন্দকার
কর্নেল (অব) .এম এ রব
শেখ মুজিবুর রাহমান
এম এ জি ওসমানী
একে খন্দকার
তাজউদ্দীন আহমদ
কোনটিই নয়
নুরুল আমিন
অধ্যাপক আবদুল মতিন চৌধুরী
বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
অধ্যাপক ফজলুল হালিম চৌধুরী
বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী
বিচারপতি এ এস এম সায়েম
এম আর সিদ্দিকী
রবিশঙ্কর ঘোষ
তাজউদ্দিন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
বঙ্গবঙ্গু শেখ মুজিবুর রহমান
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমদ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মাওলানা ভাসানী
নূরলদীনের সারাজীবন
একদিন প্রতিদিন
বহুব্রীহি
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
জেনারেল আতাইল গণি ওসমানী
কর্নেল সফিউল্লাহ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
এম এ জি ওসমানী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
এ কে খন্দকার
মেজর খালেদ মােশাররফ
জেনারেল এম এ জি ওসমানী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তাজউদ্দিন আহমেদ
কর্ণেল (অব) েএম এ জি ওসমানী
মেজর খালেদ মোশারফ
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খোন্দকার
কর্ণেল (অব) এম এ রব
একলা এক রাজ্যে
জন্ম যদি তব বঙ্গে
কী চাহ শঙ্খচিল
রাইফেল রোটি আওরাত
তাজউদ্দীন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
এ এইচ কামরুজ্জামান
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মে. জে. জিয়াউর রহমান
মে. জে. সফিউল্লা
লে. জে. এইচ. এম. এরশাদ
জে. আতাউল গণি ওসমানি
4th East Bengal, 9th East Bengal and 10th East Bengal
1st East Bengal, 4th East Bengal and 7th East Bengal
3rd East Bengal and 8th East Bengal
2nd East Bengal and 9th East Bengal

১৯৭১ সালে মার্চের ঘটনাপ্রবাহ

751
751

১ মার্চ, ১৯৭১

  • ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন হওয়ার কথা থাকলেও ইয়াহিয়া খান ২ দিন আগেই ১ মার্চ, ১৯৭১ সালে সেই অধিবেশন স্থগিত করেন।
  • পহেলা মার্চেই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। নিম্নোক্ত চারজন-
  1. ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী
  2. সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ
  3. ডাকসু সহ-সভাপতি আ.স.ম. আব্দুর রব
  4. ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখন
  • এ চারজন ছাত্রনেতাকে একত্রে মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা বলা হয়।

২রা মার্চ, ১৯৭১

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় অধিবেশন স্থগিতের প্রতিবাদে মার্চ ঢাকা শহর এবং ৩ মার্চ সারাদেশে হরতাল আহ্বান করেন।
  • আ.স.ম. আব্দুর রব বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বটতলায় (কলা ভবন)।
  • ২রা মার্চ জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

৩ মার্চ, ১৯৭১

  • ডাকসুর ভিপি আ.স.ম. আব্দুর রব শেখ মুজিবকে 'জাতির জনক' উপাধি দেন।
  • শেখ মুজিবুর রহমান সারাদেশে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।
  • এই দিনে স্বাধীনতার ইসতেহার পাঠ করেন শাজাহান সিরাজ।

৪ মার্চ, ১৯৭১

  • পাকিস্তান রেডিও ও টিভির নামকরণ করা হয় যথাক্রমে বাংলাদেশ বেতার এবং বাংলাদেশ টিভি।

৬ মার্চ, ১৯৭১

  • ইয়াহিয়া খান ৬ই মার্চ বেতার ভাষণে ২৫ শে মার্চ পুনরায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন।
  • জেনারেল টিক্কাখানকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেন।
  • প্রধান বিচারপতি বদরুদ্দিন আহমদ সিদ্দিকী টিক্কা খানকে শপথ পড়াতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন

৭ মার্চের ভাষণ

  • সময়: ৭ মার্চ, ১৯৭১, রবিবার (বিকেল ৩ টা)
  • স্থান: রেসকোর্স ময়দান (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)
  • মোট সময় রেকর্ড হয়েছে: ১৮ মিনিট।
  • বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে রেখেছিলঃ সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব ও মহিউদ্দিন।
  • সভার প্রধান অতিথি ও সভাপতি: কেউ ছিলেন না।
  • সভার বক্তা ছিলেনঃ ১ জন (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান)
  • ভাষণের শুরুর বাক্য: “ভায়েরা আমার, আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাসের সামনে হাজির হয়েছি
  • শেষ বাক্য: “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা" (৫ম তফসিলে অন্তর্ভুক্ত)
  • ৭ মার্চের ভাষণের কারণেই মার্কিন নিউজউইক ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে ৫ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • জাতিসংঘের সংস্থা UNESCO ৭-ই মার্চের ভাষণকে Memory of the World Register এ স্থান নেয় ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর।
  • ৭ মার্চের ভাষণের ৪ দফা
  1. সামরিক আইন প্রত্যাহার
  2. সেনাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া
  3. গণহত্যার তদন্ত করা
  4. নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর

৮ মার্চ, ১৯৭১

  • ঢাকা বেতারে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার।
  • পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ নাম পরিবর্তন করে রাখে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

৯ মার্চ, ১৯৭১

  • পল্টন ময়দানে সমাবেশ থেকে ভাসানী শেখ মুজিবুর রহমানকে সমর্থন করেন।
  • আন্দোলন পরিচালনার জন্য সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়।

১২ মার্চ, ১৯৭১

  • জাতীয় ফুল শাপলা ঘোষণা।

১৩ মার্চ, ১৯৭১

  • শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার ও সম্মাননা ঘৃণা তরে ফিরিয়ে দেন।

১৪ মার্চ, ১৯৭১

  • আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ৩৫ দফা ভিত্তিক দাবিনামা জারি করা হয়।

১৫ মার্চ, ১৯৭১

  • এই দিনে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকা পৌঁছেন
  • পাকিস্তানি সেনার গুলিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন ছাত্র নিহত হওয়ার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর ডাকে পদত্যাগ করেন।

১৬ মার্চ, ১৯৭১

  • ১৬-২৪ মার্চ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সাথে ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলে।

১৭ মার্চ, ১৯৭১

  • অস্ত্র বোঝাই করা সোয়াত জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে।

১৮ মার্চ, ১৯৭১

  • পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর টিক্কা খান, পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক উপদেষ্টা রাও ফরমান আলী অপারেশন সার্চলাইট (Operation Searchlight) পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেন।

১৯ মার্চ, ১৯৭১

  • মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে গাজীপুরের জয়দেবপুরের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
  • জেনারেল টিক্কা খান অপারেশন সার্চলাইট অনুমোদন করেন।

২২ মার্চ, ১৯৭১

  • প্রেসিডেন্ট ভবনে ইয়াহিয়া, শেখ মুজিবুর রহমান ও ভুট্টোর সাথে আলোচনায় বসেন।
  • প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান আবারো ২৫ মার্চের জাতীয় পরিষদের অধিবেশন (ঢাকায়) অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেন।

২৩ মার্চ, ১৯৭১

  • পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে আওয়ামী লীগ পালন করে- প্রতিরোধ দিবস।
  • বাংলার ঘরে ঘরে উত্তোলিত হয়- জাতীয় পতাকা (২৩ মার্চ, পতাকা উত্তোলন দিবস)
  • শেখ মুজিবুর রহমান নিজ হাতে নেতাদের সাথে নিয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। ( ২৩ মার্চ পাকিস্তান/লাহোর দিবস পালন করা হত)

২৪ মার্চ, ১৯৭১

  • ২৪ মার্চ চট্টগ্রাম বন্দরে এম.ভি সোয়াত থেকে অস্ত্র খালাস শুরু হয়।

২৫ মার্চ, ১৯৭১

  • প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন।
  • রাত ১১টা ৩০ মিনিটে অপারেশন সার্চলাইট শুরু হয় একযোগে পিলখানা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল ও রাজারবাগে ।
  • ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়।
  • সেই ভয়াল কালো রাত্রে প্রায় ৭ হাজার নিরীহ মানুষ নিহত হন।

Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

বেতার/রেডিওর মাধ্যমে
ওয়্যারলেসের মাধ্যমে
টেলিগ্রামের মাধ্যমে
টেলিভিশনের মাধ্যমে

১ মার্চ, ১৯৭১

530
530
  • ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন হওয়ার কথা থাকলেও ইয়াহিয়া খান ২ দিন আগেই ১ মার্চ, ১৯৭১ সালে সেই অধিবেশন স্থগিত করেন।
  • পহেলা মার্চেই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। নিম্নোক্ত চারজন-
  1. ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী
  2. সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ
  3. ডাকসু সহ-সভাপতি আ.স.ম. আব্দুর রব
  4. ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখন
  • এ চারজন ছাত্রনেতাকে একত্রে মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা বলা হয়।
Content added By

স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ

442
442
Please, contribute by adding content to স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ.
Content

মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা

391
391
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফা.
Content

৭ মার্চের ভাষণ

541
541

৭ মার্চের ভাষণ

  • সময়: ৭ মার্চ, ১৯৭১, রবিবার (বিকেল ৩ টা)
  • স্থান: রেসকোর্স ময়দান (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)
  • মোট সময় রেকর্ড হয়েছে: ১৮ মিনিট।
  • বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে রেখেছিলঃ সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব ও মহিউদ্দিন।
  • সভার প্রধান অতিথি ও সভাপতি: কেউ ছিলেন না।
  • সভার বক্তা ছিলেনঃ ১ জন (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান)
  • ভাষণের শুরুর বাক্য: “ভায়েরা আমার, আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাসের সামনে হাজির হয়েছি
  • শেষ বাক্য: “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা" (৫ম তফসিলে অন্তর্ভুক্ত)
  • ৭ মার্চের ভাষণের কারণেই মার্কিন নিউজউইক ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে ৫ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • জাতিসংঘের সংস্থা UNESCO ৭-ই মার্চের ভাষণকে Memory of the World Register এ স্থান নেয় ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর।

      শব্দ সংখ্যা ১১০৮ টি।

Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ইসলামাবাদের সামরিক সরকার পদত্যাগের আন্দোলন
পূর্ব পাকিস্তানে অসহযোগ আন্দোলন
প্রেসিডেন্ট ইয়াহহিয়ার পদত্যাগ আন্দোলন
মার্শাল 'ল' পদত্যাগের আন্দোলন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
রেসকোর্স ময়দানে
লালদীঘির ময়দানে
মানিক মিয়া এভিনিউতে
পল্টন ময়দানে
মানিক মিয়া এভিনিউতে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
লাল দীঘি ময়দানে
স্বাধীনতা সংগ্রাম তথা মুক্তি সংগ্রামের ঘোষণা
পুনরায় নির্বাচন দাবি
সামরিক আইন জারি করা
অনশন ধর্মঘট আহবান
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস
বঙ্গবন্ধুর রেসকোর্স ময়দানের ভাষণের জন্য
গনঅভ্যুত্থান দিবসের জন্য
ঐতিহাসিক ৬দফা

মানিক মিয়া এভিনিউতে

পল্টন ময়দানে

লালদীঘি ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

ঢাকার প্রেসিডেন্ট ভবন
পার্লামেন্ট ভবনে
ঢাকার রমনা পার্ক
ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে
রেসকোর্স ময়দানে
প্রেসিডেন্ট ভবনে
পার্লামেন্ট ভবনে
রমনা পার্কে

৭ মার্চের ৪ দফা

1.1k
1.1k

৭ মার্চের ভাষণের ৪ দফা

  1. সামরিক আইন প্রত্যাহার
  2. সেনাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া
  3. গণহত্যার তদন্ত করা
  4. নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর


Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

২৫ মার্চ , ১৯৭১

427
427

২৫ মার্চ, ১৯৭১

  • প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন।
  • রাত ১১টা ৩০ মিনিটে অপারেশন সার্চলাইট শুরু হয় একযোগে পিলখানা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল ও রাজারবাগে ।
  • ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়।
  • সেই ভয়াল কালো রাত্রে প্রায় ৭ হাজার নিরীহ মানুষ নিহত হন।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

বৃহস্পতিবার
শুক্রবার
শনিবার
রবিবার
অপরেশন ক্লোজ ডোর
অপারেশ সার্চ লাইট
অপারেশন ক্লিন হার্ট
অপারেশন ব্লু স্টার

মুক্তিযুদ্ধকালীন অপারেশনস

1.4k
1.4k
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধকালীন অপারেশনস.
Content

অপারেশন সার্চ লাইট

1.1k
1.1k

অপারেশন সার্চ লাইট

  • সার্বিক তত্ত্বাবধানে: গভর্নর লে. জে টিক্কা খান।
  • ঢাকা শহরের দায়িত্বে: মেজর রাও ফরমান আলী ।
  • ঢাকার বাইরে দায়িত্বে: মেজর খাদিম হোসেন রাজা
  • ১৬ মার্চ, ১৯৭১: ইয়াহিয়া সরকার পূর্ব পাকিস্তানে গোলাবারুদ ও অস্ত্র সরবরাহ শুরু করে
  • ১৮ মার্চ, ১৯৭১: টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী ও মেজর খাদিম হোসেন নীলনকশা তৈরি করে
  • ১৯ মার্চ, ১৯৭১: বাঙালি সেনাদের নিরস্ত্রীকরণ শুরু এবং সার্চ লাইটের নীল নকশা অনুমোদন।
  • ২৪ মার্চ, ১৯৭১: চট্টগ্রাম বন্দরে এমভি সোয়াত থেকে অস্ত্র খালাস শুরু করে।
  • ২৫ মার্চ, ১৯৭১: গণহত্যা চালাতে পাকিস্তান সেনাদের উদ্দেশ্যে টিক্কা খান বলে, “ এদেশের মানুষ চাই না, মাটি চাই । "
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

২৯ জানুয়ারি
২৯ ফেব্রুয়ারি
২৫ মার্চ
২৫ এপ্রিল
জেনারেল রাও ফরমান আলী
জেনারেল জিয়াউল রহমান
জেনারেল টিক্কা খান
জেনারেল ইয়াহিয়া খান

অপারেশন জ্যাকপট

500
500

অপারেশন জ্যাকপট

  • বঙ্গোপসাগরকে শত্রুমুক্ত করতে ১০নং সেক্টরের নৌবাহিনীর সদস্যরা যে অভিযান। পরিচালনা করে তার সাংকেতিক নাম অপারেশন জ্যাকপট ।
  • নৌ কমান্ডো পরিচালিত গেরিলা বাহিনী (৩১ জন) অপারেশনের জন্য যাত্রা শুরু করে ১৪ আগস্ট পলাশীর হরিণা থেকে
  • অপারেশন পরিচালনার জন্য দুটি গানকে সংকেত হিসেবে ধরে অপারেশন পরিচালনা করা হয়- প্রথম সংকেত পঙ্কজ মল্লিকের গাওয়া "আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম"। এই গানের অর্থ হল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আক্রমণ করতে হবে।
  • দ্বিতীয় সংকেত ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া "আমার পুতুল যাবে শ্বশুরবাড়ী” । যার অর্থ আক্রমণের জন্য ঘাঁটি ত্যাগ কর
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

স্থল অভিযান
বিমান অভিযান
নৌ অভিযান
স্থল ও বিমান উভয় অভিযান
র‌্যাবের সন্ত্রাসী ধরায় অভিযান
নাংসী বাহিনীর অভিযান
ভারতীয় কমান্ডোদের কাশ্মিরে অভিযান
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নৌ কমান্ডোদের অভিযান

অপারেশন ব্লিজ

604
604

অপারেশন ব্লিজ

২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর হাতে ক্ষমতা না দিয়ে বরং সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করে সামরিক শাসনে ফিরে যাওয়ার যে ষড়যন্ত্র তা অপারেশন ব্লিজ নামে পরিচিত।

Content added By

অপারেশন বিগ বার্ড

642
642

অপারেশন বিগ বার্ড

  • বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করার পাক সেনাদের অভিযানের নাম।
  • পাক-ব্রিগ্রেডিয়ার জহির আলম খান ও মেজর বেলাল বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে নেতৃত্ব দেয়। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারের রেডিও বার্তা ছিল: The Big Bird in Cage।
Content added By

অপারেশন কিলো ফ্লাইট

885
885

অপারেশন কিলো ফ্লাইট

  • ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম ইউনিটের নাম ছিল অপারেশন কিলো ফ্লাইট ।
  • বাংলার বিমান সেনাদের এই ইউনিট নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে পাক বাহিনীর উপর প্রথম আক্রমণ করেছিল।
Content added By

অপারেশন চেঙ্গিস খান

429
429

অপারেশন চেঙ্গিস খান

৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভারতের ওপর যে বিমান হামলা চালায় তার সাংকেতিক নাম ছিল ‘অপারেশন চেঙ্গিস খান’ ।

Content added By

অপারেশন ক্লজডোর

761
761

অপারেশন ক্লজডোর

মুক্তিযুদ্ধের সময় সারাদেশে মানুষের কাছে যে অবৈধ অস্ত্র ছিল তা জমা নেওয়ার জন্য যে অভিযান পরিচালিত হয় তা অপারেশন ক্লোজডোর নামে পরিচিত।

Content added By

অপারেশন ক্যাক্টাস লিলি

430
430

অপারেশন ক্যাক্টাস লিলি

৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে যৌথবাহিনী পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে একযোগে যে আক্রমন করে তার নাম ছিল অপারেশন ক্যাক্টাস লিলি।

Content added By

স্বাধীনতার ঘোষণা

824
824

স্বাধীনতার ঘোষণা

পাক বাহিনী অপারেশন সার্চ লাইট অভিযান শুরু করে- ২৫ মার্চ রাত ১১:৩০ মিনিটের দিকে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন পরিস্থিতিতে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেন ওয়্যারলেসের মাধ্যমে ২৫ মার্চ রাত্রি বারোটার পর অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে । মূলত এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ২৬ মার্চের বঙ্গবন্ধুর জারি করা মূল ঘোষণাটি ছিল- ইংরেজিতে।

২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতার ঘোষণার স্বরূপ—

ইহাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছো, যাহার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো । পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।"

জেনে নিই

  • চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণাটি প্রচার করেন- ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে
  • স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র প্রথম প্রচার শুরু করে কালুরঘাট থেকে।
  • মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে পুনরায় স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন- ২৭ মার্চ সন্ধ্যায়।
  • বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার লক্ষ্যে পরিচালিত অপারেশনের সংকেতিক নাম ছিল- দি বিগবার্ড।
  • বিগবার্ড অপারেশনে নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করেন মেজর জহির আলম; উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে গ্রেফতারের খবর জানাতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন Big Bird in Cage.
  • ২৬ মার্চকে স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করা হয় ১৯৮০ সালে।
  • স্বাধীনতা ঘোষণা সংবিধানে সংযোজিত হয়- পঞ্চদশ সংশোধনীতে (ষষ্ঠ তফসিলে)।
  • আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র জারি করে মুজিবনগর সরকার- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে ।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ইউসুফ আলী- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • বাংলাদেশ ছাড়া আর যে দেশের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র রয়েছে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।
  • বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- ৩২ নং ধানমণ্ডির বাসা থেকে (ঢাকার ৩২ নম্বর সড়ক)।
  • হানাদার পাকিস্তানি সৈন্যরা বঙ্গবন্ধুর ধানমণ্ডির বাড়ি আক্রমণ করে- ২৫ মার্চ (মধ্যরাতে), ১৯৭১ সালে।
  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ছিল- বৃহস্পতিবার।
  • শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানে বন্দি করে রাখা হয়- করাচির লায়ালপুরের মিয়ানওয়ালী জেলখানায়।
  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বর্বর পাকিস্তান সামরিক বাহিনী যে সশস্ত্র অভিযান চালায় তার নাম- "অপারেশন সার্চ লাইট।
  • অভিযানে ঢাকা শহরের মূল দায়িত্ব দেওয়া হয়- জেনারেল রাও ফরমান আলীকে।
  • ঢাকার বাহিরে এ অপারেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়- মেজর জেনারেল খাদিম হোসেন রেজাকে।
  • ২৫ মার্চ হত্যাযজ্ঞ চালায় জহুরুল হল, জগন্নাথ হল, রোকেয়া হল, পিলখানা, রাজারবাগ পুলিশ লাইন প্রভৃতি স্থানে।
  • গণহত্যা দিবস- ২৫ মার্চ (প্রথম পালিত হয়- ২০১৭ সালে)।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে কিছু তথ্য

  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের খসড়া লিখেন: রেহমান সোবহান।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের চূড়ান্ত রূপ লিখেন : ব্যারিস্টার আমীরুল ইসলাম।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করেন : অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন : অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বলবৎ থাকে : ২৬ মার্চ ১৯৭১- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ পর্যন্ত।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানে যুক্ত হয় : ৭ম তফসীলে (১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে)।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুসারে মুক্তির সংগ্রাম শুরু হয় ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

তাজউদ্দীন আহমদ
সৈয়দ নজ্রুল ইসলাম
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
মনসুর আলী
৭ মার্চ ১৯৭১
২৬ মার্চ ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
তিমুর ফ্র্রিডম পার্টি
ইস্ট তিমুর ফ্রিডম পার্টি
তিমুর ফ্রিডম অ্যালায়েন্স
ফ্রেটিলিন

১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

১৮ জুলাই ১৯৪৭ সালে
১৪ আগস্ট ১৯৪৭ সালে
১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালে
২৩ মার্চ ১৯৪০
এম এ জি ওসমানী
লে. কর্নেল (অব.) আব্দুর রব
এ কে খন্দকার
খালেদ মোশাররফ

কাজী নজরুল ইসলাম

শামসুর রহমান

জীবনানন্দ দাশ

নির্মলেন্দু গুণ

৭ মার্চ ১৯৭১
২৬ মার্চ ১৯৭১
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
সেলিনা হোসেন
মোঃ জাফর ইকবাল
ইমদাদুল হক মিলন
জাহানারা ইমাম
১৭ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগর
১০ এপ্রিল ১৯৭১ কুষ্টিয়া
২৬ মার্চ ১৯৭১ ধানমন্ডূ
৩ মার্চ ১৯৭১ পল্টন ময়দান
৭ মার্চ, ১৯৭১
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
২৬ মার্চ, ১৯৭১
রামেন্দ্র মজুমদার
প্রদীপ চক্রবর্তী
সব্যসাচী হাজরা
ক এবং খ উভয়টি
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
বাংলাদেশ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট
২৫ মার্চ, ১৯৭১ সালে
১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে
১০ মে, ১৯৭১ সালে
১৭ এপ্রিল,১৯৭১ সালে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
তাজউদ্দিন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র

641
641

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র

পাকিস্তানের সৈন্যদের হাতে সকল রেডিও স্টেশন চলে যায় ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে । চট্টগ্রামের কতিপয় আওয়ামী লীগ নেতা বিরুপ পরিস্থিতি আর্চ করতে পেরে চট্টগ্রামের বেতার কেন্দ্র হতে যন্ত্রপাতি স্থানান্তরিত করে চট্টগ্রামের কালুরঘাট প্রেরণ কেন্দ্রটিকে বেতার কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলেন। প্রথমে এর নামকরন করা হয় "স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র”। ১৯৭১ সালের ২৮শে মার্চ বিপ্লবী শব্দটি বাদ দিয়ে নামকরণ করা হয় “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” । হানাদার বাহিনীর বোমা বর্ষণের ফলে বেতার কেন্দ্রটি অচল হয়ে যায়- ১৯৭১ সালের ৩০শে মার্চ । পরবর্তীতে, কলকাতার বালিগঞ্জে বেতার কেন্দ্রটি ২য় পর্যায়ে সম্প্রচার শুরু করে ১৯৭১ সালের ২৫মে। স্বাধীনতার পর ২২ ডিসেম্বর, ১৯৭২ কলকাতা থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়।

জেনে নিই

  • বজ্রকণ্ঠ নামে সম্প্রচার হতো বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ।
  • স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করা হয় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে।
  • স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অত্যন্ত জনপ্রিয় দুটি জল্লাদের দরবার ও চরমপত্র ।
  • স্থানীয় ঢাকাইয়া ভাষায় 'চরমপত্র' পাঠ করেন এম আর আখতার মুকুল।
  • কেল্লা ফতেহ খান হলো ইয়াহিয়া খানের পাশবিক চরিত্র।
  • মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত পত্রিকা সাপ্তাহিক জয়বাংলা।
  • আওয়ামী লীগের মুখপাত্র ‘ বাংলার বাণী’ [ সম্পাদক ফজলুল হক মণি]
  • প্রথম নারী শিল্পী নমিতা ঘোষ।
  • প্রথম কথিকা পাঠকারী বেলাল মোহাম্মদ।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

আব্দুল গাফ্‌ফার চৌধুরী
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
এম আর আখতার মুকুল
তোফায়েল আহম্মেদ
তোফায়েল আহমেদ
আব্দুল গাফফার চৌধুরী
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
এম. আর. আখতার মুকুল
কালুরঘাট, চট্টগ্রাম
শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
মুজিবনগর, মেহেরপুর
নাটোর, রাজশাহী
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
এম আর আখতার মুকুল
আব্দুল হান্নান
আব্দুল গাফফার চৌধুরী
মেহেরপুর, কুষ্টিয়া
কালুরঘাট, চট্রগ্রাম
নাটোর, রাজশাহী
মুজিবনগর , কুষ্টিয়া
মেহেরপুর , কুষ্টিয়া
কালুরঘাট, চট্রগ্রাম
মুজিবনগর, কুষ্টিয়া
নাটোর, রাজশাহী

মুজিবনগর সরকারের কার্যাবলী

2.4k
2.4k

মুজিবনগর সরকারের কার্যাবলী

মুজিবনগর সরকার (যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • প্রথম অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
  • শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান।
  • বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
  • মেহেরপুরের ভবের পাড়া বৈদ্যনাথতলার 'মুজিবনগর নামকরণ করেন তাজউদ্দিন আহমেদ।
  • প্রবাসী সরকার গঠিত হয় ১৯৭০ সালের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে।
  • শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন তৎকালীন মেহেরপুরের সাব-ডিভিশন অফিসার তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।
  • মুজিব নগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন এম মনসুর আলী। 
Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

২৫ মার্চ ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
৬ জুন ১৯৭১
ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী
তাজউদ্দীন আহমদ
খন্দকার মোশতাক আহমদ
এ. এইচ. এম. কামারুজ্জামান
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
সৈয়দ নুজরুল ইসলাম
তাজউদদীম আহমদে
আতাউল গণি ওসমানি
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
তাজউদ্দীন আহমদ
এ. এইচ. এম কামারুজ্জামান
খন্দকার মোশতাক আহমদ
১৭ মার্চ ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
২৫ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রহমান
এম. মনসুর আলী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমদ
খন্দকার মোশতাক আহমদ
তাজউদ্দীন আহমেদ
ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
সৈয়দ নজ্রুল ইসলাম
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
কামরুজ্জামান
তাজউদ্দীন আহমেদ
ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
২৬ মার্চ ১৯৭১
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১১ এপ্রিল ১৯৭১
১২ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী
আইন ও বিচার বিষয়ক মন্ত্রী
বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধি
নয়াদিল্লীস্থ বাংলাদেশ মিশন প্রধান
সৈয়দ নজরুলের ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমেদ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
তাজউদ্দীন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
খন্দকার মোশারফ
কোনটিই নয়
১২ ই এপ্রিল , ১৯৭১
১০ ই এপ্রিল, ১৯৭১
১৪ ই এপ্রিল , ১৯৭১
১৭ ই এপ্রিল, ১৯৭১
২৬ মার্চ, ১৯৭১
১০ এপ্রিল , ১৯৭১
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
২৭ এপ্রিল, ১৯৭১
৭ মার্চ , ১৯৭১
২৯ মার্চ, ১৯৭১
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১
অধ্যাপক এম এ হান্নান
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
তাজউদ্দীন আহমদ
জেনারেল ওসমানী
এ. এইচ. এম. কামরুজ্জামান
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দীন আহমদ
এম. মনসুর আলী
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমদ
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
এ এইচ এম কামরুজ্জামান
তাজউদ্দীন আহমদ
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
এ এইচ এম কামরুজ্জামান
এম মনসুর আলী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তাজউদ্দিন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
১৭ এপ্রিল , ১৯৭১
৭ এপ্রিল, ১৯৭১
১০ এপ্রিল , ১৯৭১
২৭ এপ্রিল, ১৯৭১
তাজউদ্দিন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
এ.এইচ. এম কামারুজ্জামান
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
২৬ মার্চ , ১৯৭১
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
৭ মার্চ , ১৯৭১
তাজউদ্দিন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
১২ এপ্রিল, ১৯৭১
১৪ এপ্রিল, ১৯৭১
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তাজউদ্দিন আহমেদ
এ এইচ এম কামরুজ্জামান
মনসুর আলী

এইচ টি আমান

মাহুবুবুল আলম চাষী

খন্দকার আসাদুজ্জামান

রুহুল কুদ্দুস

২৩ মার্চ ১৯৭১
২৬ মার্চ ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
অধ্যাপক ইউসুফ আলী
আব্দুল মান্নান
মাহবুব উদ্দীন আহমেদ
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
১০ এপ্রিল, ১৯৭২
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
১৬ এপ্রিল, ১৯৭০
চাঁপাই নবাবগঞ্জেরে আম্রকাননে
বৈদ্যনাথ তলার আম্রকাননে
পলাশীল আম্রকাননে
রাজশাহীর আম্রকাননে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দীন আহমদ
ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
১৪ এপ্রিল ১৯৭১
১২ এপ্রিল ১৯৭১
১০ই এপ্রিল ১৯৭১
১৪ই এপ্রিল ১৯৭১
১৭ই এপ্রিল ১৯৭১
১লা এপ্রিল ১৯৭১
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
তাজউদ্দিন আহম্মদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
খন্দকার মোশতাক আহমেদ
তাজউদ্দীন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
২৭ মার্চ, ১৯৭১
১ ডিসেম্বর, ১৯৭১
২৬ মার্চ, ১৯৭১
১০ এপ্রিল, ১৯৭১
৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
১০ নভেম্বর, ১৯৭১
ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী
এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দিন আহমদ
১০ মার্চ ১৯৭১
১০ এপ্রিল ১৯৭১
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
১০ মে ১৯৭১
১০ এপ্রিল এবং ১২ এপ্রিল
১১ এপ্রিল এবং ১৩ এপ্রিল
১৩ এপ্রিল এবং ১৭ এপ্রিল
১০ এপ্রিল এবং ১৭ এপ্রিল
ড. এ আর মল্লিক
ড. এম এন হুদা
তাজউদ্দিন আহমদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম

মুজিবনগর সরকারের প্রশাসন

748
748

মুজিবনগর সরকারের প্রশাসন

নাম পদমর্যাদা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (গোপালগঞ্জ) রাষ্ট্রপতি [মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক]
সৈয়দ নজরুল ইসলাম(কিশোরগঞ্জ)উপ-রাষ্ট্রপতি (রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)
তাজউদ্দীন আহমেদ (গাজীপুর)প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা, শিক্ষা, স্থানীয় প্রশাসন, অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, তথ্য ও বেতার, স্বাস্থ্য, সমাজকল্যাণ।
খন্দকার মোশতাক আহমেদ (কুমিল্লা) পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী (সিরাজগঞ্জ)অর্থ, জাতীয় রাজস্ব, বাণিজ্য, শিল্প ও পরিবহন মন্ত্রণালয়।
এ.এইচ.এম. কামরুজ্জামান (রাজশাহী)স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন এবং কৃষি মন্ত্রণালয় ।
কর্নেল (অব.) এম.এ.জি. ওসমানী (সিলেট)সেনাবাহিনী প্রধান (মন্ত্রীর পদমর্যাদা)।
কর্নেল (অব.) এ. রব সেনাবাহিনীর উপপ্রধান-চীপ অব স্টাফ।
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকারডেপুটি চিপ অব স্টাফ

মুজিবনগর সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ (৮ সদস্য বিশিষ্ট)

  1. মাওলানা আঃ খান ভাসানীঃ সভাপতি- ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী)
  2. কমরেড মনি সিংঃ সভাপতি বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি
  3. অধ্যাপক মুজাফফর আহমেদঃ সভাপতি- ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্ফর)
  4. শ্রী মনোরঞ্জন ধরঃ সভাপতি বাংলাদেশ কংগ্রেস
  5. খন্দকার মোশতাক আহমেদঃপররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
  6. তাজউদ্দিন আহমেদ (আহব্বায়ক) প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

জেনে নিই

  • মুজিবনগর দিবস পালিত হয়- ১৭ এপ্রিল ।
  • মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা ছিলেন আব্দুস সামাদ আজাদ।
  • প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন- ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম।
  • ক্যাবিনেট সচিব ছিলেন- হোসেন তৌফিক ইমাম (এইচ টি ইমাম)
  • মুখ্য সচিব ছিলেন রহুল কুদ্দুস।
  • প্রথম ডাক টিকেটে ছবি ছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের।
  • প্রথম স্মারক ডাক টিকেটের ডিজাইনার বিপি চিতনিশ।
  • প্রথম স্মারক ডাক টিকেট প্রকাশিত হয় ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২।
  • মুজিবনগর সরকার বাংলাদেশের নিজস্ব ডাক টিকেট প্রবর্তন করা হয় ২৯ জুলাই, ১৯৭১ সালে।
  • মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের (তানভীর করিম) ২৩টি ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল ২৩ বছরের বঞ্চনার প্রতীক।
Content added By

মুজিবনগর মন্ত্রণালয় এবং কূটনৈতিক মিশন

561
561

মুজিবনগর মন্ত্রণালয়: মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রণালয় বা বিভাগ ছিল- ১২টি। যথাঃ প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, অর্থ, শিল্প ও বাণিজ্য, মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়, সাধারণ প্রশাসন, স্বাস্থ্য ও কল্যাণ বিভাগ, ত্রাণ ও পুর্নবাসন বিভাগ, প্রকৌশল বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশন, যুব ও অভ্যর্থনা ।

কুটনৈতিক মিশন: প্রথম কূটনৈতিক মিশন স্থাপিত হয়- কলকাতাতে মুক্তিযুদ্ধকালীন যুক্তরাজ্যের মিশন প্রধান ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, নয়া দিল্লির হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্রের এম আর সিদ্দিকি। বাংলাদেশের প্রতি প্রথম আনুগত্য ও পতাকা উত্তোলন করেন কলকাতাস্থ পাকিস্তান মিশনের ডেপুটি কমিশনার হোসেন আলী (১৮ এপ্রিল, ১৯৭১)।

Content added By

মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল

1k
1k
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল.
Content

নিয়মিত বাহিনী

915
915

নিয়মিত বাহিনী

  • ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ওসমানীর নেতৃত্বে হবিগঞ্জের তেলিয়াপাড়া চা বাগানে 'মুক্তিফৌজ গঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টর ও ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করার পরামর্শ দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
  • ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল কর্নেল ওসমানীর নেতৃত্বে ৮ হাজার বেসামরিক সদস্য এবং ৫ হাজার সামরিক ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙ্গালি সামরিক অফিসার ও সৈন্যদের নিয়ে গঠিত হয় নিয়মিত বাহিনী, যাদেরকে মুক্তিফৌজ (MP) বলা হত।
  • ১১ এপ্রিল এর নাম পরিবর্তন করে মুক্তিবাহিনী করা হয়। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বাঙালি (সেনাবাহিনী, রাইফেলস, আনসার ও পুলিশ) সদস্যরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণের যে পরিকল্পনা করেন তা তেলিয়াপাড়া রণকৌশল বা Teliapara Strategy নামে পরিচিত।
  • নিয়মিত বাহিনীকে ১১টি সেক্টর, ৬৪টি সাব সেক্টর এবং ৩টি বিগ্রেড ফোর্স এ ভাগ করা হয়।

ব্রিগেড ফোর্স

কমান্ডার

সদর দপ্তর

Z ফোর্স

লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান

তেলঢালা

S ফোর্স

লে. কর্নেল কে এম শফিউল্লাহ

হাজামারা

K ফোর্স

লে. কর্নেল খালেদ মোশারফ

আগরতলা

Content added By

অনিয়মিত বাহিনী

449
449
Please, contribute by adding content to অনিয়মিত বাহিনী.
Content

গণবাহিনী ও মুজিব বাহিনী

631
631

গণবাহিনী

ছাত্র, যুবক, কৃষক-শ্রমিক ও সকল পর্যায়ের মুক্তিকামী যোদ্ধাদের নিয়ে বিভিন্ন সেক্টরের অধীনে অনিয়মিত বাহিনী গঠিত হয়। এই বাহিনীর সরকারি নামকরণ করা হয় গণবাহিনী বা মুক্তিযোদ্ধা (FF) |

মুজিব বাহিনী (BLF)

Bangladesh Liberation Front (BLF) ১৯৭১ সালের নিয়মিত ও অনিয়মিত বাহিনীর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে মুজিববাহিনী' গঠিত হয়। সমগ্র বাংলাদেশকে ৪টি রাজনৈতিক যুদ্ধাঞ্চলে বিভক্ত করে প্রায় ১০,০০০ ছাত্রকে নিজ নিজ এলাকার ভিত্তিতে সর্বাত্মক প্রতিরোধমুখী অবস্থান নেয়ার জন্য প্রেরণ করা হয়।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

আঞ্চলিক গেরিল বাহিনী

395
395

আঞ্চলিক গেরিল বাহিনী

বাহিনীর নাম

অঞ্চল

কাদেরিয়া বাহিনী

টাঙ্গাইল

হালিম বাহিনী

মানিকগঞ্জ

হেমায়েত বাহিনী

ফরিদপুর, বরিশাল

আকবর বাহিনী

শ্রীপুর, মাগুরা

লতিফ মীর্জা

সিরাজগঞ্জ, পাবনা

বাতেন বাহিনী

টাঙ্গাইল

আফসার বাহিনী

ভালুকা, ময়মনসিংহ

জিয়া বাহিনী

সুন্দরবন

ক্র্যাক প্লাটুন

ঢাকা

মুজিব ব্যাটারি

গোলন্দাজ (ঢাকা)

Content added By

সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ

676
676

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ

সেক্টর নংদায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারসদর দপ্তর
সেক্টর- ০১

মেজর জিয়াউর রহমান (এপ্রিল-জুন)

মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)

হরিনা, ত্রিপুরা
সেক্টর- ০২

মেজর খালেদ মোশাররফ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)

মেজর হায়দার (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)

মেলাঘর, ত্রিপুরা
সেক্টর- ০৩

মেজর শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)

মেজর নুরুজ্জামান (সেপ্টম্বর-ডিসেম্বর)

কলাগাছি, ত্রিপুরা
সেক্টর- ০৪মেজর সি আর দত্তকরিমগঞ্জ, আসাম
সেক্টর- ০৫মেজর মীর শওকত আলীবাঁশতলা, সুনামগঞ্জ
সেক্টর- ০৬উইং কমান্ডার খাদেমুল বাশার।বুড়িমারী, পাটগ্রাম
সেক্টর- ০৭মেজর কাজী নুরুজ্জামান তরঙ্গপুর, পশ্চিমবঙ্গ
সেক্টর- ০৮

মেজর ওসমান চৌধুরী (অক্টোবর পর্যন্ত)

মেজর এম. এ মনজুর (এপ্রিল-ডিসেম্বর পর্যন্ত)

বেনাপোল কল্যাণী, ভারত
সেক্টর- ০৯মেজর আবদুল জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর পর্যন্ত)হাসনাবাদ, ভারত
সেক্টর- ১০মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিংপ্রাপ্ত নৌ-কমান্ডারগণনেই
সেক্টর- ১১

মেজর আবু তাহের (এপ্রিল-নভেম্বর)

ফ্লাইট লেঃ এম হামিদুল্লাহ (নভেম্বর-ডিসেম্বর)

মহেন্দ্রগঞ্জ, আসাম

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

১ নম্বর সেক্টর
১০ নম্বর সেক্টর
৩ নম্বর সেক্টর
৫ নম্বর সেক্টর

মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী নাগরিকের অবদান

640
640

মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা

  • বাংলাদেশ সরকার সম্মাননা চালু করে- ২০১১ সালে।
  • মোট সম্মাননা পেয়েছেন- ৩২৮ জন ব্যক্তি ও ১০টি প্রতিষ্ঠান।
  • বিদেশিদের জন্য রাষ্ট্রীয় সম্মাননা- ০৩টি।
  • বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা- ১৫ জন।
  • বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মাননা- ৩১২ জন ও ১০টি প্রতিষ্ঠান।
  • বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননাপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী (ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী)।
Content added By

উইলিয়াম মার্ক টালি

388
388
  • ব্রিটিশ ভারতের কলকাতায় জন্মগ্রহণকারী বিবিসি’র নয়েদিল্লি ব্যুরোর সাবেক প্রধান ।
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশের পক্ষ হয়ে প্রচার-প্রচারণা চালান।
  • ২০০২ সালে নতুন বছরের সম্মাননা স্বরূপ নাইট উপাধি লাভ করেন।
  • ২০০৫ সালে পদ্মভূষণ পদক লাভ করেন।

Content added By

ঊইলিয়াম ওডারল্যান্ড

522
522

ঊইলিয়াম ওডারল্যান্ড

  • ১৯৭১ সালে সরাসরি রনাঙ্গনে যুদ্ধ করা বিদেশি।
  • তিনি ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় নাগরিক ।
  • তিনি একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের খেতাবপ্রাপ্ত (বীরপ্রতীক) বিদেশি নাগরিক।
  • তিনি পাকিস্তানীদের গোপন সংবাদ সংগ্রহ করে মুক্তিবাহিনীদের পাঠাতেন।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সায়মন ড্রিং

593
593

সায়মন ড্রিং

  • ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ “ডেইলি টেলিগ্রাফের” সাংবাদিক।
  • তিনি প্রথম পাকিস্তানীদের গণহত্যার ছবি বহির্বিশ্বের সামনে তুলে ধরার জন্য ৩১ মার্চ, ১৯৭১ সালে ডেইলি টেলিগ্রাফে প্রকাশ করেন।
  • তাকে ২০১২ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রি সম্মাননা প্রদান করে বাংলাদেশ সরকার।
Content added By

অ্যান্থনি ম্যাস্কারেনহাস

418
418

অ্যান্থনি ম্যাস্কারেনহাস

  • ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত পাকিস্তান মর্নিং নিউজ পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন।
  • ঢাকা থেকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নির্মম গণহত্যার খবর সংগ্রহ করেন।
  • গণহত্যার ছবি “দ্য সানডে টাইমস” পত্রিকায় প্রকাশ করেন- ১৩ জুন, ১৯৭১ সালে।
  • মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দুটো বই লিখেন-
    The Rape of Bangladesh (1972)
    Bangladesh: A Legacy of Blood (1986)

Content added By

দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়

407
407

দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়

  • কলকাতার আকাশবাণীর সংবাদ পাঠক, ঘোষক ও আবৃত্তিকার শিল্পী।
  • 'সংবাদ পরিক্রমা' তে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন খবর পাঠ করে বাংলার মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
  • বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭২ সালে ভারত সরকার তাঁকে “পদ্মশ্রী" সম্মানে ভূষিত করে।
Content added By

কর্নেল অশোক তারা

458
458

কর্নেল অশোক তারা

  • ১৯৭১ সালে ভারতীয় মেজর ছিলেন
  • তিনি জীবনের ঝুকি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের মুক্ত করেন।
  • বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রি সম্মাননা প্রদান করে ।
  • ভারত সরকার তাকে বীরচক্র উপাধিতে ভূষিত করে।
Content added By

মাদার মেরিও ভেরেঞ্জি

489
489

মাদার মেরিও ভেরেঞ্জি

  • ইতালির নাগরিক।
  • বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নিহত বিদেশি নাগরিক।
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন ৪ এপ্রিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মৃত্যুবরণ করেন।
Content added By

জগজিৎ সিং অরোরা

540
540

জগজিৎ সিং অরোরা

  • ভারতীয় নাগরিক।
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিলেন।
  • ১৬ ডিসেম্বর পাক আত্মসমর্পন দলিলে যৌথ বাহিনীর পক্ষে তিনি স্বাক্ষর করেন।
Content added By

কনসার্ট ফর বাংলাদেশ

857
857

কনসার্ট ফর বাংলাদেশ

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশি শরণার্থীদের পক্ষে জনমত গঠন ও তহবিল সংগ্রহের জন্য ১লা আগস্ট, ১৯৭১ সালে নিউইকের ম্যাডিসন স্কয়ারে আয়োজন করা হয় Concert for Bangladesh রবি শঙ্কর জর্জ হ্যারিসনকে বাংলাদেশ কনসার্টে যোগ দেবার আমন্ত্রণ জানান।

তারিখ

১৯৭১ সালের ১ আগস্ট

উদ্যোক্তা

ফোবানা

স্থান

নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার, যুক্তরাষ্ট্র

ব্যান্ডদল

দ্য বিটলস (লন্ডন)

প্রতিষ্ঠাতা

জর্জ হ্যারিসন (ব্রিটিশ) ও রবি শঙ্কর (ভারতীয়)

উদ্দেশ্য

বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য তহবিল সংগ্রহ

পরিচালক

পল সুইমার

অন্যান্য শিল্পী

ওস্তাত আলী আকবর খান, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, লিয়ন রাসেল

দর্শক সংখ্যা ও আয়

৪০ হাজার, ২.৫ লক্ষ ডলার


Content added By

মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা

2.3k
2.3k

মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বিশ্বব্যাপী বিরাজমান ছিল- স্নায়ুযুদ্ধ(ঠান্ডা লড়াই); বিশ্ব ছিল দুই ব্লকে বিভক্ত মার্কিন নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক ব্লক ও সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বাধীন সমাজতান্ত্রিক ব্লক। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল- সমাজতান্ত্রিক ব্লক সোভিয়েত ইউনিয়ন, ভারত ও অধিকাংশ সমাজতান্ত্রিক দেশ। বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিল- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।

Content added || updated By

সপ্তম ও অষ্টম নৌবহর

851
851

সপ্তম ও অষ্টম নৌবহর

১৯৭১ সালে ভিয়েতনাম যুদ্ধ চলমান থাকায় মার্কিন সপ্তম নৌ বহর দক্ষিণ চীন সাগরে অবস্থান করেছিল। ৯ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন বঙ্গোপসাগরে ৭ম নৌবহর প্রেরণের নির্দেশ দেন। USS Enterprise জাহাজের নেতৃত্বে 'টাস্কফোর্স ৭৪' গঠন করে বঙ্গোপসাগর অভিমুখে যাত্রা করে। এর প্রতিক্রিয়ায় ভারতের নৌবহর INS Vikrant থাইল্যান্ডের সমুদ্রসীমা ব্যবহার করে প্রতিরক্ষা বলয় তৈরি করে এবং রাশিয়ার ৮ম নৌবহর বাল্টিক সাগর থেকে বঙ্গোপসাগর অভিমুখে যাত্রা করলে ৭ম নৌবহর বঙ্গোপসাগর ত্যাগ করে।

Content added By

ভারতের ভূমিকা

427
427

ভারতের ভূমিকা

  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি সমর্থন জানায়
  • বাংলাদেশের ৯৮,৯৯,৩০৫ শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়।
  • মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী 'যৌথ কমান্ড' গড়ে তোলে। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দেয়
  • যৌথ কমান্ডের আক্রমণে পূর্ব পাকিস্তানে পাকবাহিনীর সকল বিমান ধ্বংস হয়ে যায় ৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল।
  • বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল ।
Content added By

ব্রিটেনের ভূমিকা

534
534

ব্রিটেনের ভূমিকা

২৯ মার্চ, ১৯৭১ নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্স সভায় অ্যালেক ডগলাস হিউম পাকিস্তানকে সামরিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করার আহ্বান জানায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় শরণার্থীদের সহয়তা করে। ১৯৭১ পর্যন্ত শরণার্থীদের সহায়তার পরিমাণ ছিল প্রায় ১ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ড।

Content added By

জাতিসংঘের ভূমিকা

536
536

জাতিসংঘের ভূমিকা

জাতিসংঘ নারকীয় হত্যাযজ্ঞ, মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে 'ভেটো' ক্ষমতা সম্পন্ন পাঁচটি বৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্রের বাইরে জাতিসংঘের নিজস্ব উদ্যোগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা ছিল সীমিত। তবে যুদ্ধ বিরতির জন্য জাতিসংঘে ৩ বার প্রস্তাব উত্থাপিত হয় । যথা :

  1. ৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (USA প্রস্তাব দেয়)
  2. ৫ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (আর্জেন্টিনার নেতৃত্বে নিরাপত্তা পরিষদের ৮টি দেশ)
  3. ১৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (USA প্রস্তাব দেয়)

সৌভাগ্যক্রমে USSR ৩ বারই ভেটো (অর্থ- আমি এটা মানি না) দেওয়ার ফলে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সফল হয়নি। যুদ্ধবিরতি না হওয়ায় বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে শেষ অবধি। তাই বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে USSR বাংলাদেশের পক্ষে ভেটো প্রদান করে ।

Content added By

বীরত্বসূচক খেতাব

1.4k
1.4k

বীরত্বসূচক খেতাব (Gallantry Awards)

১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খেতাব তালিকায় স্বাক্ষর করেন। তারপরের দিন সরকারি গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করা হয়।

  • এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের নেতৃত্বে একটি কমিটি দ্বারা নিরীক্ষা করে খেতাবের জন্য সুপারিশ করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত সর্বমোট বীর মুক্তিযোদ্ধা ৬৭৬ জন (বর্তমানে- ৬৭২ জন) খেতাবপ্রাপ্ত।
  • মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা মামলায় দণ্ডিত ৪ খুনির বীরত্বসূচক রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে ০৬ জুন, ২০২১ সালে।

মুক্তিযুদ্ধের খেতাবধারীর সংখ্যা

খেতাব১৯৭৩ [গেজেট]বৰ্তমানখেতাসূত্র
বীরশ্রেষ্ঠসর্বোচ্চ পদ
বীর উত্তম
৬৮৬৭উচ্চপদ
বীর বিক্রম১৭৫১৭৪প্রশংসনীয় পদ
বীর প্রতীক৪২৬৪২৪প্রশংসাপত্র
মোট৬৭৬৬৭২*

খেতাবের নামবিবরণ
বীরশ্রেষ্ঠ
  • বীরশ্রেষ্ঠ পুরস্কার প্রাপ্ত সবাই রনাঙ্গনের যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন.
  • সেনাবাহিনী ৩ জন, নৌবাহিনী ১ জন, বিমানবাহিনী ১ জন ও ইস্ট পাকিস্তান রেজিমেন্ট ২ জন।
বীর উত্তম
  • বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম মেজর জেনারেল আব্দুর রব ।
  • সর্বশেষ বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত শহীদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল উদ্দিন আহমদ.
  • ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সামরিক সচিব শহীদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল উদ্দিন আহমদকে (মরণোত্তর) বীর উত্তম (৬৯তম) পদক প্রদান করে।
  • মুক্তিযুদ্ধে “বীর উত্তম" খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ৬৮ জন (বর্তমানে ৬৭ জন) ।
বীর বিক্রম
  • বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম ক্যাপ্টেন খন্দকার নাজমুল হুদা।
  • মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র আদিবাসী বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত হলেন- উক্যচিং মারমা (সেক্টর- ৬)
  • মুক্তিযুদ্ধে “বীর বিক্রম” খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা- ১৭৫ জন (বর্তমানে ১৭৪ জন)।
বীর প্রতীক
  • বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম- ব্রিগেডিয়ার মোহাম্মদ আব্দুল মতিন
  • বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত সর্বকনিষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা- শহীদুল ইসলাম। (বয়স-১২, সেক্টর-১১)
  • বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি নাগরিক- ডব্লিউ এস ওডারল্যান্ড (অস্ট্রেলীয়)
  • বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত ২ জন মহিলা হলেন- ডা. সেতারা বেগম (সেক্টর-২), তারামন বিবি (সেক্টর-১১)
  • খেতাবহীন মহিলা মুক্তিযোদ্ধা সিলেটের কাকন বিবি (মুক্তিবেটি)।
  • মুক্তিযুদ্ধে “বীর প্রতীক" খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা- ৪২৬ জন (বর্তমানে ৪২৪ জন)।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

থেরেসা মে
এঞ্জেলা মার্কেল
শেখ হাসিনা
হিলারি ক্লিনটন
কাঁকন বিবি ও মতিয়া চৌধুরী
তারামন বিবি ও সুলতানা কামাল
ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম ও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী
ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম ও তারামন বিবি
রিফাত বিন সাত্তার
এনামুল হক রাজিব
নিয়াজ মোরশেদ
জিয়াউর রহমান
সরোজিনী নাইড
মাদার তেরেসা
রানী এলিজাবেথ
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
লাল বাহাদুর শাস্ত্রী
সাদা বাহাদুর শাস্ত্রী
আল খাওয়াজমি
নেপোলিয়ন বোনাপোর্ট
সারেজিনি নাইডু
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল
মাদার তেরেসা
মারগারেট থেচার
সরোজিনী নাইডু
ফ্লোরেন্স নাইটিংঙ্গেল
মাদার তেরেসা
যামিনী রায়
বীর প্রতীক
বীর বিক্রম
বীর উত্তম
বীরশ্রেষ্ঠ
বীরশ্রেষ্ঠ
বীর বিক্রম
বীর উত্তম
বীর প্রতীক
হাবিবুল্লাহ
ছফি উলাহ
কালীমুলাহ
রফিকুলাহ
আলী (রা)
উমার (রা)
খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা)
আব্বাস (রা)
ইমাম আবু হানিফা
ইমাম হোসেন
ইমাম গাজ্জালী
ইমাম তাইমিয়া
ফাতিমা (রা)
আয়েশা (রা)
আসমা (রা)
জয়নব বিনতে জাহাশ (রা)
আলী (রা)
খালিদ বিন ওয়ালিদ(রা)
হামজা (রা)
জাফর বিন আবী তালিব (রা)
জসীমউদ্দীন
হেমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুকান্ত ভট্টাচার্য
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
সিপাহী হামিদুর রহমান
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
সিপাহী মোস্তফা কামাল
ঢাকা সেনানিবাস
চট্টগ্রাম সেনানিবাস
কুমিল্লা জেলে
ঢাকা জেলে
সিপাহি
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট
ক্যাপ্টেন
ল্যান্স নায়েক
কোনোটিই নয়
তারামন বিবি
গোলাম দস্তগীর গাজী
তৌফিক-ই-এলাহী
সে্কোয়াড্রন লিডার রুহুল আমিন
মার্কটালী
আন্দ্রে মারলো
ডব্লিও এ.এস. ওডারল্যান্ড
এডওয়ার্ড কেনেডি
বেগম সুফিয়া কামাল
ডা. সিতারা পারভীন
জাহানারা ইমাম
ড. নীলিমা ইব্রাহিম
মোছাঃ তারামন বিবি
ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম
পাইলট ফারিয়া রারা
জাহানারা ইমাম
কোনটিই নয়
মোছাঃ তারামন বিবি
ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম
পাইলট ফারিয়া
জাহানারা ইমাম
কোনটিই নয়
উইলিয়াম এ এস ওডারল্যান্ড
মার্ক টালি
আন্দ্রে মালরো
এডওয়ার্ড কেনেডি
মোছা: তারামন বিবি
ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম
পাইলট ফারিয়া রারা
জাহানারা ইমাম
তারামন বিবি ও ময়মুনা বিবি
সিতারা বেগম ও ময়মনা বিবি
তারামন বিবি ও সিতারা বেগম
মনসুরা বিবি ও তারামন বিবি
মার্ক টালী
ডাব্লিউ এ এস ওভারল্যান্ড
আস্প্রে মারকো
এডওয়ার্ড কেনেক্তি

নারী খেতাবপ্রাপ্ত

523
523

ডা. সেতারা বেগম

474
474

ডা. সেতারা বেগম

  • নিজ জেলা- কিশোরগঞ্জ।
  • মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা- যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ ফিল্ড।
  • হাসপাতাল (সেক্টর-২) কমান্ডিং অফিসার ছিলেন।
  • কর্মস্থল- সেনাবাহিনী।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

তারামন বিবি

486
486

তারামন বিবি

  • নিজ জেলা- কুড়িগ্রাম । 
  • মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা - ১১ নং সেক্টরে কর্নেল তাহেরের অধীনে গণবাহিনীর সদস্য হিসেবে যুদ্ধে অংশ।
  • পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করেন।
  • মৃত্যু ১ ডিসেম্বর, ২০১৮ খ্রি.।
Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কাঁকন বিবি

476
476

কাঁকন বিবি

  • পরিচয়- খেতাবহীন একজন নারী মুক্তিযোদ্ধা (মুক্তিবেটি নামে পরিচিত)।
  • আসল নাম কাঁকাত হেনিনচিতা (খাসিয়া সম্প্রদায়)।
  • মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা- মুক্তিবাহিনীর হয়ে ৫ নং সেক্টরে গুপ্তচরের কাজ করেন।
  • মৃত্যু- ২১ মার্চ, ২০১৮ খ্রি.
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

রন্ধন শিল্পী
মুক্তিযোদ্ধা
উদ্যোক্তা
প্টুয়া

বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা

438
438

বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা

  • মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান সেনা কর্তৃক ধর্ষিত হয় প্রায় ২-৪ লাখ নিরীহ নারী।
  • তাদের ত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদেরকে 'বীরাঙ্গনা' উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
  • ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সরকার বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে।
  • ২০২১ সাল পর্যন্ত বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা- ৪১৬ জন।
  • জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সুপারিশে ৫০৪ জনকে নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুন২০২৪) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান।
Content added By
Content updated By

মুক্তিযুদ্ধে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

375
375

মুক্তিযুদ্ধে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

  • ইউ কে চিং মারমা।
  • জন্ম- বান্দরবান জেলায়।
  • তিনি ছিলেন পাকিস্তানের জাতীয় দলের হকি খেলোয়ার।
  • পরিচয়- মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ইপিআর-এর সদস্য হিসেবে ৬নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
Content added By

মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ

1k
1k
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
ফ্লাইট লেঃ মতিউর রহমান
মোহাম্মদ রুহুল আমীন
ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
সিপাহী হামিদুর রহমান
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
সিপাহী মোস্তফা কামাল
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
সিপাহী হামিদুর রহমান
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
সিপাহী মোস্তাফা কামাল
হামিদুর রহমান
নূর মোহাম্মদ শেখ
মুন্সী আব্দুর রহিম
মোস্তফা কামাল
১৫ ডিসেম্বর ১৯৭২
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৩

ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর

545
545

ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর

  • জন্ম: ৭ মার্চ, ১৯৪৯ সালে বরিশাল জেলায়।
  • মৃত্যু: ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
  • বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষ শহীদ হন।
  • কর্মস্থল: সেনাবাহিনী।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর- ৭নং সেক্টর ।
  • সমাধি: চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছোট সোনা মসজিদ প্রাঙ্গনে ।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সিপাহী হামিদুর রহমান

494
494

সিপাহী হামিদুর রহমান

  • তিনি সর্বকনিষ্ঠ শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ।
  • জন্ম: ১৯৫৩ সালে ঝিনাইদহ জেলার খালিশপুর গ্রামে।
  • কর্মস্থল: সেনাবাহিনী
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর- ৪ নং সেক্টর।
  • মৃত্যু: ২৮ অক্টোবর, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সিপাহি
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট
ক্যাপ্টেন
ল্যান্স নায়েক
কোনোটিই নয়

সিপাহী মোস্তফা কামাল

716
716

সিপাহী মোস্তফা কামাল

  • জন্ম: ১৯৪৭ সালে ভোলা জেলার হাজিপুর গ্রামে।
  • কর্মস্থল: সেনাবাহিনী।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর ২ নং সেক্টর।
  • মৃত্যু: ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার দরুইন গ্রামে।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন

625
625

স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন

  • জন্ম: ১৯৩৫ সালে নোয়াখালী জেলার বাগপাদুরা গ্রামে।
  • কর্মস্থল: নৌবাহিনী।
  • পদবিঃ স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার বা ইঞ্জিনরুম আর্টিফিশার।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর- ১০নং সেক্টর।
  • মৃত্যু: ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: বাগমারা, রূপসা নদীরপার, খুলনা ।
Content added By

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান

532
532

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান

  • জন্ম: ১৯৪১ সালে ঢাকায় কিন্তু পৈতৃক বসতি নরসিংদী জেলায়।
  • কর্মস্থল: বিমানবাহিনী।
  • সেক্টর: মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাকিস্তানে কর্মরত ছিলেন। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একটি T-33 প্রশিক্ষণ বিমান, ছদ্ম নাম (Blue Bird) ছিনতাই করে নিয়ে দেশে ফেরার পথে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।
  • মৃত্যু: ২০ আগস্ট, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: পাকিস্তানের করাচির মাশরুর ঘাঁটি থেকে তাঁর দেহাবশেষ এনে ২০০৬ সালে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ

455
455
Please, contribute by adding content to ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ল্যান্স নায়েক নূর মুহাম্মদ শেখ

438
438

ল্যান্স নায়েক নূর মুহাম্মদ শেখ

  • জন্ম: ১৯৩৬ সালে নড়াইল জেলার মহিষখোলা গ্রামে।
  • কর্মস্থল: ইপিআর (ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস)।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর: ৮ নং সেক্টর।
  • মৃত্যুঃ ৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সাল।
  • সমাধি: যশোরের কাশিপুর নামক স্থানে।
Content added By

১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি

423
423

১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি

৩ ডিসেম্বর
  • পাকিস্তান ভারতে বিমান হামলা করে।
৪ ডিসেম্বর
  • বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে পত্র লেখেন
  • নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি সিনিয়র জর্জ বুশ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
  • যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাবের শিরোনাম লেখা হয় ‘পাক-ভারত যুদ্ধ'।
  • সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং ভারত যুদ্ধ বিরতি প্রত্যাখ্যান করে।
৫ ডিসেম্বর
  • বাংলাদেশের আকাশপথ শত্রুমুক্ত হয়।
  • ২য় বার Veto দেন সোভিয়েত ইউনিয়ন ।
৬ ডিসেম্বর
  • প্রথম জেলা হিসেবে যশোর হানাদার মুক্ত হয়।
  • ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
  • ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেন ।
  • ভারত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
১২ ডিসেম্বর
  • মেজর রাও ফরমান আলীর সভাপতিত্বে বুদ্ধিজীবী হত্যার নীল নকশা তৈরি করা হয়।
১৩ ডিসেম্বর
  • যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বারের মতো জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাব দেয়.
  • যুদ্ধ বিরতির জন্য জাতিসংঘে প্রস্তাব উত্থাপিত হয়— তৃতীয় বার
  • USSR- ৩ বারই ভেটো দেওয়ার কারণে যুদ্ধ বিরতি হয়নি।
Content added By

১৪ ডিসেম্বর-বুদ্ধিজীবী দিবস

428
428

১৪ ডিসেম্বর-বুদ্ধিজীবী দিবস

  • আল বদর ও আল শামস নামক দুটি ঘাতক বাহিনীর সহযোগিতায় হানাদার বাহিনী ১৯১১ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে।

১৪ ডিসেম্বরে শহীদ কয়েকজন বুদ্ধিজীবীদের নাম-

  • সাহিত্যিক মুনীর চৌধুরী
  • সাহিত্যিক শহীদুল্লা কায়সার
  • সুরকার আলতাফ মাহমুদ
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • সাংবাদিক সেলিনা পারভীন
  • ড. গোবিন্দ চন্দ্ৰ দেব
  • সাহিত্যি আনোয়ার পাশা
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

২৬ মার্চ
১৪ ডিসেম্বর
১৬ ডিসেম্বর
২১ ফেব্রুয়ারি

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ

480
480

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ

১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর ভারতের সেনাপ্রধান মানকেশ পাকিস্তানকে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৯ টার মধ্যে আত্মসমর্পণের জন্য সময়সীমা নির্দিষ্ট করে ঢাকায় পাকিস্তানি জেনারেল হামিদ নিয়াজিকে জানান। ১৬ ডিসেম্বর সকাল সোয়া ৯ টায় জেনারেল জ্যাকবকে আত্মসমর্পণ দলিল ঠিক করতে ঢাকায় পাঠানো হয়। পাকিস্তান আত্মসমর্পণের পরিবর্তে 'যুদ্ধ বিরতি করতে চাইলে জ্যাকব সিদ্ধান্তে অনঢ় থাকেন।

জেনে নিই

  • চূড়ান্ত বিজয়: ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ (বৃহস্পতিবার, বিকাল ৪ টা ৩১ মিনিট)।
  • স্থান: ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
  • পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণ: যৌথ বাহিনীর কাছে।
  • আত্মসমর্পণকারী সৈন্য: ৯১,৬৩৪ জন (প্রচলিত: প্রায় ৯৩ হাজার)।
  • আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন: ২ জন।
  • যৌথ বাহিনীর পক্ষে লে. জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরা ।
  • পাকিস্তানের পক্ষে: আমির আব্দুল্লাহ খান নিয়াজি।
  • বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন: এ.কে. খন্দকার ।

বিবিধ:

  • বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে- ডিসেম্বর, ১৯৭১, বাংলাদেশের বিজয় ১৬ ডিসেম্বর।
  • ভারতীয় বাহিনীর সাথে প্রথম ঢাকায় প্রবেশ করে- কাদেরীয়া বাহিনী।
  • স্বাধীনতা যুদ্ধের বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার শুরু হয় ১২ মার্চ, ১৯৭২।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী
জেনারেলে কে. এম সফিউল্লা
জেনারেল অরোরা
এয়ারভাইস মার্শাল এ.কে. খন্দকার
জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
এয়ার কমোডর এ,কে, খন্দকার
তাজউদ্দিন আহমেদ
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
জেনারেল মানেকশ ও জেনারেল নিয়াজী
জেনারেল জেকর ও জেনারেল নিয়াজী
জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা ও জেনারেল নিয়াজী
জেনারেল দলবীয় সিং অরোরা ও জেনারেল নিয়াজী

বাংলাকে স্বীকৃতি দানকারী বিভিন্ন দেশ

3k
3k

বাংলাকে স্বীকৃতি দানকারী বিভিন্ন দেশ

স্বীকৃতিদেশের নাম ও সময়
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশভুটান (৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশভারত (৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আরব দেশইরাক (৮ জুলাই, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম অনারব মুসলিমমালয়েশিয়া (২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপের দেশপূর্ব জার্মানি (১১ জানুয়ারি, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশসেনেগাল (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)
দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম স্বীকৃতি দেয়ভেনিজুয়েলা (২ মে, ১৯৭২)
উত্তর আমেরিকান দেশসমূহের মধ্যে প্রথমবার্বাডোস (২০ জানুয়ারি, ১৯৭২)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ওশেনিয়ার দেশটোঙ্গা (২৫ জানুয়ারি, ১৯৭২)
স্বাধীন বাংলাদেশকে রাশিয়া স্বীকৃতি দান করে২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২
স্বাধীন বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দান করে কবে৪ এপ্রিল, ১৯৭২
স্বাধীন বাংলাদেশকে চীন স্বীকৃতি দান করে৩১ আগস্ট, ১৯৭৫
পাকিস্তান স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
সমাজতান্ত্রিক দেশ হিসাবে প্রথম স্বীকৃতি দেয়পোল্যান্ড (১২ জানুয়ারি, ১৯৭২)
Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

মধুপুরের শালবন
পার্বত্য চট্রগ্রামের কাপ্তাই বনাঞ্চল
সুন্দরবন
সিলেটের লাউয়াছড়া বনাঞ্চল

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ

571
571
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সেলিনা হোসেন
সুফিয়া কামাল
এম আর আখতার মুকুল
জাহানারা ইমাম
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ
মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনী গ্রন্থ
মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র সংকলন

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্র

525
525
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্র.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পরিবেশ বিষয়ক আন্দোলন
নবগঠিত পুলিশ ব্যাটেলিয়ন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তথ্যচিত্র
দরিদ্র বিমোচন কর্মসূচি

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য

514
514
Please, contribute by adding content to মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
২৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
১ জানুয়ারি ১৯৮০
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০
শিল্পী হামিদুজ্জামান খান
ভাস্কর নভেরা আহমেদ
ভাস্কর সৈয়দ আদুল্লাহ খালিদ
ভাস্কর শামীম শিকদার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
হামিদুর রহমান
শামীম সিকদার
নিতুন কুন্ডু
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
২৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
১ জানুয়ারি ১৯৮০
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
একটি পুস্তকের নাম
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী একটি ভাস্কর্য
একটি সড়কের নাম
একটি ছায়াছবির নাম
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion
;